সামনেই পুজো। বাড়িতে অতিথিদের আসা-যাওয়া তো লেগেই থাকবে। পাঁঠার মাংসের ঝোল কিংবা কষা না বানিয়ে ভিন্ন স্বাদের মটন কিমা কারি বানিয়ে ফেলতেই পারেন। নানের সঙ্গে জমে যাবে রাতের ভূরিভোজ!
অফিস যেতে দেরি হয়ে যাচ্ছে? রান্না তো এখনও হল না! রাতে অতিথি আসার কথা। তাঁরা আবার পাঁঠার মাংস খাওয়ার ফরমায়েশ করেছেন। তবে এখন উপায়? প্রেশার কুকারেই বানিয়ে ফেলতে পারেন পাঁঠার মাংসের হরেক রকম সুস্বাদু পদ।
ভাবছেন, কড়াইতে কষিয়ে পাঁঠার মাংস না রাঁধলে কি আর সেই স্বাদ আসবে? আলবাত আসবে! আপনার জন্য রইল প্রেশার কুকারে ঝটপট বানিয়ে ফেলার মতো পাঁঠার মাংসের রেসিপির হদিস।
সামনেই পুজো। বাড়িতে অতিথিদের আসা-যাওয়া তো লেগেই থাকবে। পাঁঠার মাংসের ঝোল কিংবা কষা না বানিয়ে ভিন্ন স্বাদের বারানসী কায়দায় মটন কিমা কারি বানিয়ে ফেলতেই পারেন। নান কিংবা পরোটার সঙ্গে জমে যাবে রাতের ভূরিভোজ!
উপকরণ:
জিরে: ১ টেবিল চামচ
তেজপাতা: ১টি
শুকনো লঙ্কা: ২টি
পেঁয়াজ কুচি: ১ কাপ
রসুন বাটা: ২ টেবিল চামচ
আদা বাটা: ১ টেবিল চামচ
টম্যাটো কুচি: ১ কাপ
হলুদ গুঁড়ো: ১ টেবিল চামচ
লঙ্কা গুঁড়ো: ১ টেবিল চামচ
ধনে গুঁড়ো: ২ টেবিল চামচ
গরম মশলা গুঁড়ো: আধ টেবিল চামচ
ধনেপাতা কুচি: আধ কাপ
কসুরি মেথি: ১ টেবিল চামচ
টুকরো করা আলু: ১টি (বড়ো)
কাঁচালঙ্কা কুচি: ২ চামচ
সর্ষের তেল: ৪-৫ টেবিল চামচ
প্রণালী:
প্রেশার কুকারে সর্ষের তেল গরম করে তাতে জিরে, তেজপাতা ও শুকনো লঙ্কা ফোড়ন দিন। এ বার পেঁয়াজ কুচি, রসুন বাটা, আদা বাটা, টম্যাটো কুচি দিয়ে সামান্য নাড়াচাড়া করে নিয়ে কেটে রাখা ধনেপাতা আর কাঁচালঙ্কা কুচি দিয়ে মিশিয়ে নিন। এর পর একে একে নুন, হলুদ গুঁড়ো, লঙ্কা গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো দিয়ে নাড়াচড়া করুন। একটু জল দিয়ে মশলাটি কষিয়ে নিন। এ বার গরম মশলা গুঁড়ো, কসুরি মেথি ও টুকরো করা আলু ভাল করে মিশিয়ে নিন। কিমা দিয়ে নাড়াচাড়া করে কুকারের ঢাকনা লাগিয়ে চারটি সিটি দিয়ে দিলেই তৈরি হয় যাবে মটন কিমা কারি।