প্রচণ্ড গরমের মধ্যেই রোজা রাখতে হবে সবাইকে। তাই শরীরের প্রতি দিতে হবে বাড়তি নজর। পেটও ভরবে আর হজম করতেও অসুবিধা হবে না, চাই এমন খাবার।

চলছে রমজান মাস। সারা মাস জুড়ে রোজা রাখেন অনেকে। ভোরে সেহরি ও সন্ধ্যায় আজানের পর ইফতার করার রেওয়াজ। এই সময়ে সঠিক খাদ্য ও পানীয় নির্বাচন করা ভীষণ জরুরি। এতে সারাদিন রোজা রেখেও অসুস্থ হবেন না।

অনেকেই সেহরিতে পোলাও, বিরিয়ানি কিংবা বিভিন্ন মুখোরোচক খাবার খান। যা শরীরের পক্ষে মোটেই ভাল নয়। এ সব খাবার খেয়ে রোজা রাখলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। কারণ এ ধরনের খাবারে কোনও পুষ্টিগুণ থাকে না। বরং এগুলি শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তা হলে কী খাবেন সেহরিতে? যেহেতু প্রচণ্ড গরমের মধ্যেই রোজা রাখতে হবে সকলকে, তাই শরীরের প্রতি দিতে হবে বাড়তি

নজর। পেটও ভরবে আর হজম করতেও অসুবিধা হবে না, চাই এমন খাবার।

চলছে রমজান মাস। সারা মাস জুড়ে রোজা রাখেন অনেকে। ভোরে সেহরি ও সন্ধ্যায় আজানের পর ইফতার করার রেওয়াজ। এই সময়ে সঠিক খাদ্য ও পানীয় নির্বাচন করা ভীষণ জরুরি। এতে সারাদিন রোজা রেখেও অসুস্থ হবেন না

অনেকেই সেহরিতে পোলাও, বিরিয়ানি কিংবা বিভিন্ন মুখোরোচক খাবার খান। যা শরীরের পক্ষে মোটেই ভাল নয়। এ সব খাবার খেয়ে রোজা রাখলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। কারণ এ ধরনের খাবারে কোনও পুষ্টিগুণ থাকে না। বরং এগুলি শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তা হলে কী খাবেন সেহরিতে? যেহেতু প্রচণ্ড গরমের মধ্যেই রোজা রাখতে হবে সকলকে, তাই শরীরের প্রতি দিতে হবে বাড়তি নজর। পেটও ভরবে আর হজম করতেও অসুবিধা হবে না, চাই এমন খাবার

কী কী খাবার বানাতে পারেন সেহেরিতে?

ফলের স্যালাড: পছন্দ অনুযায়ী ফল বাছাই করে স্যালাড বানাতে পারেন। এতে সারাদিন শরীরে জলের ভারসাম্য বজায় থাকবে, শরীর থেকে দূষিত পদার্থদুলি বেরিয়ে যাবে। টুকরো করে কাটা ফলের মধ্যে সামান্য চাট মশলা, পুদিনা পাতা, ভাজা তিল ছড়িয়ে খেতে পারেন।

কী কী খাবার বানাতে পারেন সেহেরিতে?

ফলের স্যালাড: পছন্দ অনুযায়ী ফল বাছাই করে স্যালাড বানাতে পারেন। এতে সারাদিন শরীরে জলের ভারসাম্য বজায় থাকবে, শরীর থেকে দূষিত পদার্থদুলি বেরিয়ে যাবে। টুকরো করে কাটা ফলের মধ্যে সামান্য চাট মশলা, পুদিনা পাতা, ভাজা তিল ছড়িয়ে খেতে পারেন।

ওটসের পায়েস: ওট্‌স প্রোটিন ও ফাইবারে ভরপুর। এটি খেলে অনেক ক্ষণ পেট ভর্তি থাকে। একটি কড়াইতে ওট্‌স নিয়ে হালকা নাড়াচড়া করে নিন। এ বার দুধ সামান্য গাঢ় করে তার মধ্যে ভেজে রাখা ওট্‌স দিয়ে ফুটিয়ে নিন। পরিমাণ মতো চিনি দিয়ে দিন। চিনির পরিবর্তে খেজুর বাটা দিলে আরও ভাল। পায়েস ঘন হয়ে গেলে উপরে পছন্দের ড্রাই ফ্রুটস ছড়িয়ে পরিবেশন করুন ওট্‌সের পায়েস।

ডাব-লেবুর শরবত: রোজা রাখলে সারাদিন জলও খাওয়া যায় না। তবে গরমের দিনে শরীরে জলের ঘাটতি হলেই মুশকিল। তাই সেহরির সময়ে বিভিন্ন রকম শরবত রাখা ভীষণ জরুরি। একটি গ্লাসে ডাবের জল নিয়ে তাতে পরিমাণ মতো মধু, লেবুর রস, বিটনুন আর পুদিনা পাতা ভাল করে মিশিয়ে নিন। এই পানীয় খেলে শরীর ঠান্ডা থাকবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *