বিনোদন প্রতিবেদক: গানটি শুনছিলাম আর বারবার মুগ্ধ হচ্ছিলাম। কতটা দরদ দিয়ে গাইলো অতটুকু শিশু! গানটি বসেছে ওর মনে। সেও হৃদয়ে আর কণ্ঠে ধারণ করলো। বলছিলাম ম্যাপললীফ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে স্ট্যান্ডার্ড ওয়ানে অধ্যয়নরত স্বপ্নদ্যুতি অনিন্দ্য রায় (ঋভূ)-র কথা।
করোনার থাবায় গোটা বিশ্ব আজও স্তব্ধ। ছন্দ হারিয়ে গেছে সবার, কী শিশু, কী প্রবীণ। ঘরে বন্দী থেকে হাঁপিয়ে উঠেছে বিশ্বের সব শিশুর মতো বাংলাদেশের শিশুরাও।
ঋভূও প্রতিদিন ঘর থেকে তাকিয়ে দেখে ঐযে খেলার মাঠ। যে মাঠে প্রতিদিন খেলতো, ধূলা উড়াতো। তা যেন আজ কত দূরে। তাই কী আর করা। ঘরে বসেই করছে সঙ্গীত চর্চা। নিজের মনটা ভালো হলো, সেই সঙ্গে অন্যদেরও বিনোদন হলো।
আরও পড়ুন: রবীন্দ্রজয়ন্তীতে ‘মায়াবন বিহারীনি’ গাইলো দেবশ্রী ভট্টাচার্য
স্বপ্নদ্যুতি অনিন্দ্য রায় ঋভূর বাবা স্বপন কুমার রায় বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর)-এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা। আর মা অনিন্দিতা ভট্টাচার্য্য একজন ফ্যাশন ডিজাইনার ও ফ্যাশন হাউজ “ঋষিতা’স” এর কর্ণধার।
লেখাপড়ার পাশাপাশি মায়ের কাছেই গান শিখছে ঋভূ। সবার আশীর্বাদ প্রার্থী সে।
আজ ঋভূর কণ্ঠে আমরা শুনব:
বুলবুল পাখি ময়না টিয়ে, আয় না, যা না গান শুনিয়ে…