নিজস্ব প্রতিবেদক, ধূমকেতু ডটকম: চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৩ লাখ ৬৯ হাজার ২৪৮ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী শাহাদাত হোসেন পেয়েছেন ৫২ হাজার ৪৮৯ ভোট।
৭৩৫ টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৭৩৩ টির ফলাফল ঘোষণা হলে রেজাউল করিম চৌধুরী ৩ লাখ ১৬ হাজার ৭৫৯ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হন। বাকি দুইটি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত করা হয়। নগরীর এম এ আজিজ স্টেয়িামের জিমনেশিয়াম হলে স্থাপিত ফলাফল সংগ্রহ ও পরিবেশন কেন্দ্র থেকে এ ফল প্রকাশ করা হয়।
এর আগে বুধবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ করা হয়। ভোটগ্রহণ শুরুর পর সকালে একজন নিহত, বিভিন্ন কেন্দ্রে সংঘর্ষ, গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে।
১৯৬৭ সালে কলেজ ছাত্রাবস্থায় রেজাউল করিম চৌধুরী বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সদস্য পদে ফরম পূরণের মাধ্যমে রাজনীতিতে যুক্ত হন। ১৯৬৯-১৯৭০ সালে চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ১৯৭০-১৯৭১ সালে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ছাত্রাবস্থায় তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম ১৯৫৩ সালে চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানার পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ডের ঐতিহ্যবাহী ও প্রাচীন জমিদার বংশ বহরদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম হারুন-অর-রশীদ চৌধুরী ছিলেন একজন উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা ও দাদা ছালেহ আহমদ ছিলেন ইংরেজ শাসিত ভারত এবং পাকিস্তান আমলে চট্টগ্রামের একজন খ্যাতিমান আইনজীবী ও চট্টগ্রামে ব্রিটিশ আমলে প্রতিষ্ঠিত বিলুপ্ত কমরেড ব্যাংকের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তিনি পাকিস্তান আন্দোলন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৩ লাখ ৬৯ হাজার ২৪৮ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী শাহাদাত হোসেন পেয়েছেন ৫২ হাজার ৪৮৯ ভোট।
৭৩৫ টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৭৩৩ টির ফলাফল ঘোষণা হলে রেজাউল করিম চৌধুরী ৩ লাখ ১৬ হাজার ৭৫৯ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হন। বাকি দুইটি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত করা হয়। নগরীর এম এ আজিজ স্টেয়িামের জিমনেশিয়াম হলে স্থাপিত ফলাফল সংগ্রহ ও পরিবেশন কেন্দ্র থেকে এ ফল প্রকাশ করা হয়।
এর আগে বুধবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ করা হয়। ভোটগ্রহণ শুরুর পর সকালে একজন নিহত, বিভিন্ন কেন্দ্রে সংঘর্ষ, গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটে।
১৯৬৭ সালে কলেজ ছাত্রাবস্থায় রেজাউল করিম চৌধুরী বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সদস্য পদে ফরম পূরণের মাধ্যমে রাজনীতিতে যুক্ত হন। ১৯৬৯-১৯৭০ সালে চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ১৯৭০-১৯৭১ সালে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ছাত্রাবস্থায় তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম ১৯৫৩ সালে চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানার পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ডের ঐতিহ্যবাহী ও প্রাচীন জমিদার বংশ বহরদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম হারুন-অর-রশীদ চৌধুরী ছিলেন একজন উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা ও দাদা ছালেহ আহমদ ছিলেন ইংরেজ শাসিত ভারত এবং পাকিস্তান আমলে চট্টগ্রামের একজন খ্যাতিমান আইনজীবী ও চট্টগ্রামে ব্রিটিশ আমলে প্রতিষ্ঠিত বিলুপ্ত কমরেড ব্যাংকের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তিনি পাকিস্তান আন্দোলন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।