শেষ বয়সে কুলসুমা বেগমের প্রয়োজন ছিল একটু আশ্রয়ের। একটি মাথা গোজার ঠাঁই। ৭০ বছর বয়সে এসে সেই ঠাঁই দিল বাংলাদেশ পুলিশ। আইজিপি ড. বেনজির আহমেদের উদ্যোগে মজিববর্ষে ভূমিহীন দরিদ্রদের গৃহনির্মাণ কর্মসূচীর আওতায় চট্টগ্রামের বোয়ালখালীর কুলছুমা পেয়েছেন নান্দনিক এক ঘর।
কুলছুমা বেগমের স্বামী মারা গেছেন সাত বছর আগে। এক মেয়ে ও দুই ছেলে তার। অভাব অনটনের সংসারে ছেলে মেয়ের পড়া লেখা করাতে পারেননি। দিনমজুর স্বামী সোলইমান ছিলেন ভূমিহীন। ভিটেহারা সোলাইমানের মৃত্যুর পর কুলছুমা শেষ বয়সে যখন অন্ধকার দেখছিলেন ঠিক তখনি আলোর মশাল হাতে নিয়ে হাজির হন পুলিশ। মুজিববর্ষের অঙ্গীকারে পুলিশের উদ্যোগ পাল্টে দিয়েছে তার জীবন।
শেষ বয়সে কুলসুমা বেগমের প্রয়োজন ছিল একটু আশ্রয়ের। একটি মাথা গোজার ঠাঁই। ৭০ বছর বয়সে এসে সেই ঠাঁই দিল বাংলাদেশ পুলিশ। আইজিপি ড. বেনজির আহমেদের উদ্যোগে মজিববর্ষে ভূমিহীন দরিদ্রদের গৃহনির্মাণ কর্মসূচীর আওতায় চট্টগ্রামের বোয়ালখালীর কুলছুমা পেয়েছেন নান্দনিক এক ঘর।
কুলছুমা বেগমের স্বামী মারা গেছেন সাত বছর আগে। এক মেয়ে ও দুই ছেলে তার। অভাব অনটনের সংসারে ছেলে মেয়ের পড়া লেখা করাতে পারেননি। দিনমজুর স্বামী সোলইমান ছিলেন ভূমিহীন। ভিটেহারা সোলাইমানের মৃত্যুর পর কুলছুমা শেষ বয়সে যখন অন্ধকার দেখছিলেন ঠিক তখনি আলোর মশাল হাতে নিয়ে হাজির হন পুলিশ। মুজিববর্ষের অঙ্গীকারে পুলিশের উদ্যোগ পাল্টে দিয়েছে তার জীবন।