শিল্প ও বাণিজ্যসর্বশেষ

সুশাসন ও গণতান্ত্রিক চর্চায় জোর দিয়েছেন তিনি

এর সঙ্গে দেশের ইতিহাস ও অর্থনীতিবিষয়ক তাঁর ভিন্নধর্মী অবস্থান ছিল। দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন গভীরভাবে বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা ছিল তাঁর। আর এই উন্নয়নের যে রাজনৈতিক-অর্থনীতি আছে, সে বিষয়েও তিনি পড়াশোনা করতেন। তাঁর লেখায়ও এর প্রতিফলন ঘটেছে। ফলে তাঁর চলে যাওয়া দেশের বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার জগতে বড় ধরনের শূন্যতা সৃষ্টি হলো।

উন্নয়ন কতটুকু অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই, তা নিয়ে এখন অনেক প্রশ্ন উঠছে। তিনিও এসব বিষয়ে কথা বলেছেন। তিনি যে এসব বিষয়ে খুব বেশি কথা বলতেন তা নয়, কিন্তু যা বলতেন, তার গভীরতা ছিল। তিনি আমাদের উন্নয়নের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে প্রশ্ন করতেন।

উন্নয়ন কি শুধু প্রবৃদ্ধি বা কিছু মানুষের উন্নয়ন, নাকি সামগ্রিকভাবে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন—এসব বিষয়ে সোচ্চার ছিলেন তিনি। এ ক্ষেত্রে সুশাসন, গণতান্ত্রিক চর্চা ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতায় বিশেষ জোর দিয়েছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *