প্রচ্ছদ

সপ্তাহান্তে এক হয়ে যাক দুই বাংলা! ছুটির দিনে পাতে পড়ুক রংপুরের বিখ্যাত

সংস্কৃতি, আদবকায়দা, খাদ্যাভ্যাস, ভাষা এবং আরও বিভিন্ন জিনিসের আদান-প্রদান ঘটেছে দুই বাংলার।

ভাওয়াইয়া গানের আকরভূমি ‘রংপুর’। জনপ্রিয় বুনন শিল্পের ঐতিহ্য ‘শতরঞ্চি’ও রংপুরের গৌরব। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের এই ঐতিহ্যবাহী এবং পুরনো একটি জনপদ হল রংপুর।এই জনপদের প্রাচীন নাম হল রঙ্গপুর তথা প্রমোদতরী।আর আমোদ এবং প্রমোদের অন্যতম অনুষঙ্গ নিঃসন্দেহে রসনা। রসনা বিলাসে রংপুর কিন্তু একেবারে পিছিয়ে নেই। সংস্কৃতি, আদবকায়দা, খাদ্যাভ্যাস এবং আরও বিভিন্ন জিনিসের আদান-প্রদান ঘটেছে দুই বাংলার। সপ্তাহান্তে আরও এক বার মিশে যাক দুই বাংলা। যাঁরা ডিম খেতে ভালবাসেন কিংবা বাসেন না, তাঁরা শনিবারের এই ছুটির দিন বানিয়ে ফেলুন রংপুরের বিখ্যাত ডিম তেলানি। রইল প্রণালী।

উপকরণ

ডিম সেদ্ধ:৪ টি

এলাচ: ৩টি

দারচিনি: তিন টুকরো

পেঁয়াজ কুঁচি: এক কাপ

আদা বাটা: আধ চা চামচ

রসুন বাটা: আধ চা চামচ

হলুদ গুঁড়ো: এক টেবিল চামচ

লঙ্কা গুঁড়ো: এক চা চামচ

ধনে গুঁড়ো: আধ চা চামচ

ভাজা জিরে গুঁড়ো: আধ চা চামচ

লবণ: স্বাদ মতো

কাঁচা লঙ্কা: ৪ টি

তেজপাতা: ২ টি

প্রণালী

কড়াইয়ে তেল গরম করে এলাচ, দারচিনি, পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নাড়তে থাকুন।

পেঁয়াজের রং বাদামি হয়ে এলে আদা বাটা ও রসুন বাটা দিয়ে দিন। খানিক নেড়ে নিয়ে পেঁয়াজ বাটা মিশিয় কষাতে থাকুন।

মশলা ভাজা ভাজা হয়ে এলে তাতে মেশান হলুদ গুঁড়ো, লঙ্কা গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো, ভাজা জিরে গুঁড়ো। কিছু ক্ষণ নাড়াচাড়া করে এক কাপ মতো জল দিয়ে দিন। পরিমাণ মতো নুন দিন। চেরা কাঁচা লঙ্কাগুলি দিয়ে দিন।

জল কিছুটা শুকিয়ে এলে নুন, হলুদ মাখিয়ে আগে থেকে ভেজে রাখা ডিম দিয়ে দিন। ডিম দেওয়ার পর আর নাড়াচাড়া করবেন না। উপর থেকে তেজপাতা দিয়ে দিন। মাখা মাখা হয়ে এলে নামিয়ে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন ডিম তেলানি।

উপকরণ

ডিম সেদ্ধ:৪ টি

এলাচ: ৩টি

দারচিনি: তিন টুকরো

পেঁয়াজ কুঁচি: এক কাপ

আদা বাটা: আধ চা চামচ

রসুন বাটা: আধ চা চামচ

হলুদ গুঁড়ো: এক টেবিল চামচ

লঙ্কা গুঁড়ো: এক চা চামচ

ধনে গুঁড়ো: আধ চা চামচ

ভাজা জিরে গুঁড়ো: আধ চা চামচ

লবণ: স্বাদ মতো

কাঁচা লঙ্কা: ৪ টি

তেজপাতা: ২ টি

প্রণালী

কড়াইয়ে তেল গরম করে এলাচ, দারচিনি, পেঁয়াজ কুচি দিয়ে নাড়তে থাকুন।

পেঁয়াজের রং বাদামি হয়ে এলে আদা বাটা ও রসুন বাটা দিয়ে দিন। খানিক নেড়ে নিয়ে পেঁয়াজ বাটা মিশিয় কষাতে থাকুন।

মশলা ভাজা ভাজা হয়ে এলে তাতে মেশান হলুদ গুঁড়ো, লঙ্কা গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো, ভাজা জিরে গুঁড়ো। কিছু ক্ষণ নাড়াচাড়া করে এক কাপ মতো জল দিয়ে দিন। পরিমাণ মতো নুন দিন। চেরা কাঁচা লঙ্কাগুলি দিয়ে দিন।

জল কিছুটা শুকিয়ে এলে নুন, হলুদ মাখিয়ে আগে থেকে ভেজে রাখা ডিম দিয়ে দিন। ডিম দেওয়ার পর আর নাড়াচাড়া করবেন না। উপর থেকে তেজপাতা দিয়ে দিন। মাখা মাখা হয়ে এলে নামিয়ে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন ডিম তেলানি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *