নিজস্ব প্রতিবেদক, ধূমকেতু বাংলা: সৈয়দপুর শহরে ক্ষুদ্র গার্মেন্টস কারখানাগুলো বেশ ব্যস্ত হয়ে উঠেছে। ভারত ও নেপাল থেকে অর্ডার মিলেছে তৈরি পোশাকের। ব্যাংকের ঋণপত্র (এলসি) খুলে এসব জ্যাকেটের আমদানি আদেশ পাঠানো হয়েছে।
সৈয়দপুরের রফতানিমুখী গার্মেন্টস মালিক সূত্র জানায়, শহরে বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রায় ২ শতাধিক ক্ষুদ্র গার্মেন্টস কারখানা আবার চালু হতে শুরু করেছে। কারণ অর্ডার আসছে।
তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক মতিয়ার রহমান বলেন, এবার শীত মৌসুমে ব্যবসা মোটামুটি ভালই হবে। তার প্রতিষ্ঠান এম আর গার্মেন্টস ৪ লাখ ডলারের শীতের পোশাকের অর্ডার পেয়েছে। শিগগিরই ভুটান থেকেও অর্ডার আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
সৈয়দপুর নিউক্লথ মার্কেটের পোশাক কারখানার উদ্যোক্তা মো. শাহিন জানান, আমাদের পুঁজি সংকট রয়েছে। কিন্তু অর্ডার আসায় বসে থাকা যাচ্ছে না।
রফতানিমুখী ক্ষুদ্র গার্মেন্টস মালিক সমিতির সভাপতি আখতার হোসেন খান জানান, প্রতিবছর ভারত নেপাল ও ভুটান থেকে জ্যাকেট, লং ট্রাউজর, প্যান্ট, শর্টস, ক্যাপ, শার্ট ইত্যাদির অর্ডার পাই আমরা। শীত মৌসুমে এর চাহিদা বেড়ে যায় বহুগুণ। কিন্তু উদ্যোক্তাদের হাতে পুঁজি সংকট থাকায় রপ্তানির গতি বাড়ানো যায় না। আসছে শীত মৌসুমে ৫ কোটি টাকার জ্যাকেট রপ্তানি হবে বলে তিনি আশা করেন।
আরো পড়ুন: