বাড়িয়ে নিন আপনার সুগন্ধির স্থায়িত্ব
পছন্দসই সুগন্ধি ব্যবহারের পরেও স্থায়ী না হওয়ার নানান কারণ থাকতে পারে তাই আমাদের দেয়া কিছু উপায় ব্যবহার করে বাড়িয়ে নিন আপনার সুগন্ধির স্থায়িত্ব।
গোসলের পর পরই ব্যবহার
সুগন্ধির স্থায়িত্ব নির্ভর করে কখন ও কীভাবে তা ব্যবহার করা হল এর ওপর। গোসলের পরে লোমকূপ উন্মুক্ত থাকে এবং শরীর সহজেই সুগন্ধ শোষণ করে নেয়।
তাই সুগন্ধির স্থায়িত্ব বাড়াতে হালকা ভেজা অবস্থায় ব্যবহার ও শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
আর্দ্র ত্বকে ব্যবহার
ত্বকে সুগন্ধি ব্যবহারের আগে নিশ্চিত হয়ে নিতে যেন তা আর্দ্র থাকে। আর্দ্র ত্বকে সুগন্ধি ব্যবহার এর ঘ্রাণ
পাল্স পয়েন্টে ব্যবহার
দেহের ‘পাল্স পয়েন্ট’য়ে সুগন্ধি ব্যবহার করা সবচেয়ে বেশি কার্যকর। কব্জি, গলা, কনুইয়ের ভেতরের অংশ বা ঘাড়ের পেছনের অংশ সুগন্ধি ব্যবহারের উপযুক্ত স্থান।
সুগন্ধি ব্যবহারের পরে না ঘষা
কব্জিতে সুগন্ধি ব্যবহারের পরে তা ঘষা ঠিক নয়। ঘষর্ণের ফলে সুগন্ধির রাসায়নিক উপাদানগুলো ভেঙে যায় ফলে ‘টপ নোট’ দ্রুত নষ্ট বা হালকা হয়ে যায়। রোল-অন ব্যবহারের ক্ষেত্রে তা কেবল মেখে নিলেই যথেষ্ট।
সুগন্ধি ব্যবহারের আগে ভ্যাসলিন ব্যবহার করা
সুগন্ধি ব্যবহারের আগে ত্বকে সামান্য পরিমাণে ভ্যাসলিন ব্যবহার করে নিলে এর স্থায়িত্ব বাড়ে। ভ্যাসলিন ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে সুগন্ধি আটকে রাখতে সহায়তা করে। ফলে স্থায়িত্ব বাড়ে।