মৌখিক পরীক্ষার ২০ নম্বরের মধ্যে ১০ নম্বর এসএসসি, এইচএসসি ও স্নাতক শ্রেণির শিক্ষাগত যোগ্যতার ভিত্তিতে নির্ধারণ করা হবে। বাকি ১০ নম্বরের ওপর প্রার্থীর ব্যক্তিত্ব, প্রকাশ ক্ষমতা, সাধারণ জ্ঞান ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড যাচাই করে ইন্টারভিউ বোর্ড নম্বর দেবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯’ অনুসরণ করে সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হচ্ছে। উত্তরপত্র মূল্যায়নসহ ফলাফল প্রস্তুতের সব কাজ সফটওয়্যারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে করা হয়। এ ক্ষেত্রে কোনো ধরনের অবৈধ হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই।
দালাল বা প্রতারক চক্রের প্রলোভনে প্রলুদ্ধ হয়ে কোনো প্রকার অর্থ লেনদেন না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করা হলো। অর্থ লেনদেন বা অন্য কোনো অনৈতিক উপায়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতেই চাকরি হবে। কেউ অর্থের বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখালে তাঁকে নিকটস্থ থানায় সোপর্দ করা অথবা গোয়েন্দা সংস্থাকে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রাথমিকের প্রথম ধাপে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪০ হাজার ৮৬২ জন। দ্বিতীয় ধাপে ৫৩ হাজার ৫৯৫ জন এবং তৃতীয় ধাপে ৫৭ হাজার ৩৬৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন।