ডেস্ক রিপোর্ট, ধূমকেতু ডটকম: করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বের অন্যতম পর্যটন আকর্ষণ থাইল্যান্ড তাদের সীমান্ত বন্ধ রেখেছে। পূর্বনির্ধারিত সময় অনুযায়ী আগামী অক্টোবরে সীমান্ত খুলে দেওয়া কথা ছিলো। কিন্তু নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী জানুয়ারিতে খুলে দেওয়া হবে থাইল্যান্ড। সে সময় লাগবে না কোনো কোয়ারেন্টাইন। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্যাংকক পোস্ট।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সীমান্ত খুলে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে থাইল্যান্ডের পর্যটন ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। তাদের আশা, আগামী জানুয়ারির মধ্যেই হার্ড ইমিউনিটি অর্জন করবে থাইল্যান্ডের মানুষ। যাতে করে নতুন করে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশংকা কম। সেরকম কিছু হলে জানুয়ারিতেই সীমান্ত খুলে দেওয়া হবে। তখন কাউকে কোয়ারেন্টাইন নিয়ম মানতে হবে না।
এ প্রসঙ্গে পর্যটন ও ক্রীড়া মন্ত্রী ফিফাত রাতচাকিতপ্রাকার্ন জানান, বর্তমানে থাইল্যান্ডে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ চলছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী অক্টোবরে সীমান্ত খুলে দেওয়ার কথা থাকলেও এখনো অনেকে ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করেনি। যার কারণে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আরও সময়ের প্রয়োজন। তবে আশা করছি নভেম্বর থেকেই পর্যটকরা কিছু জায়গায় যেতে পারবে।
তিনি জানান, নভেম্বরের ১ তারিখ থেকে শুদেহু নিরাপদ স্থানগুলোতে পর্যটকরা যেতে পারবেন। এছাড়া অন্যান্য দেশের পর্যটকরা আগামী জানুয়ারি থেকে কোনো কোয়ারেন্টাইন ছাড়াই থাইল্যান্ড আসতে পারবে।
আরো পড়ুন: