বিয়ের ঘণ্টাখানেক আগে খোলসা হল, রণবীরের ইচ্ছা, তাঁর বিয়েতে বিশাল আয়োজন করা না হোক। সাধারণ ভাবে খুব কম সংখ্যক (মোট ৫০) আত্মীয়পরিজন, বন্ধুবান্ধবের উপস্থিতিতে ছোট অনুষ্ঠান করে বিয়ে রতে চান ঋষি-পুত্র। তাই ‘ডেস্টিনেশন ওয়েডিং’-এর বন্দোবস্ত করা হয়নি। নিজের বাড়িতেই আলিয়ার সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধার শখ তাঁর। রণবীর যা চেয়েছিলেন, তেমনই হচ্ছে।
আর কয়েক মিনিট। বিকেল ৩টে নাগাদ সাতপাক ঘুরবেন আলিয়া ভট্ট এবং রণবীর কপূর। তার পরেই সন্ধ্যা ৭টায় নবদম্পতি বেশে জনসমক্ষে হাজির হবেন। সেই সময়ের অপেক্ষায় ভক্তরা!
এমনই সময়ে জানা গেল, ‘কৃষ্ণা রাজ’ বাংলো থেকে বান্দ্রার বাড়ি ‘বাস্তু’ পর্যন্ত রণবীরের বরযাত্রী নিয়ে যাওয়ার জন্য পুলিশের অনুমতি নেওয়া হয়নি। কেবল পুলিশদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, বান্দ্রার বাড়ির সামনে ভিড় জমলে তা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তবে কি বরযাত্রী যাবে না?
আগে জানা গিয়েছিল, বরযাত্রী নিয়ে যাওয়ার জন্য পালি হিল প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতি নেওয়া হবে। সেই বরযাত্রী দেখার আশায় ছিলেন ভক্তরা। ছবি তোলার সুযোগও হাতছাড়া হল পাপারাৎজিদের।
বিয়ের ঘণ্টাখানেক আগে খোলসা হল, রণবীরের ইচ্ছা, তাঁর বিয়েতে বিশাল আয়োজন করা না হোক। সাধারণ ভাবে খুব কম সংখ্যক অতিথির উপস্থিতিতে ছোট অনুষ্ঠান করে বিয়ে রতে চান ঋষি-পুত্র। তাই ‘ডেস্টিনেশন ওয়েডিং’-এর বন্দোবস্ত করা হয়নি। নিজের বাড়িতেই আলিয়ার সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধার শখ তাঁর। রণবীর যা চেয়েছিলেন, তেমনই হচ্ছে। সম্প্রতি বিয়ের আয়োজক সংস্থা ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে একই কথা জানালেন।